ক. ডেটার নিরাপত্তার জন্য ডেটাকে বিশেষভাবে পরিবর্তন করে অন্য ফরম্যাটে উপস্থাপন করার পদ্ধতিকে ডেটা এনক্রিপশন বলে।
খ. জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য সংবলিত ডেটাবেজের ধরন সরকারি ডেটাবেজ। সেই ডেটাবেজ থেকে বিভিন্ন আঞ্চলিক অফিসগুলো তথ্য নিতে পারে। প্রয়োজনে ব্যবহারও করতে পারে। নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে ভোটার তালিকার তথ্য সংরক্ষণ ও আপডেটকরণের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া আদমশুমারিসহ বিভিন্ন কাজে এটা ব্যবহৃত হয়। ভোটার আইডি নম্বর, ভোটারের নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ ইত্যাদি ডেটা থাকে।
গ. তথ্য খোঁজার ক্ষেত্রে ২য় ছাত্রটি সর্টিং কৌশল ব্যবহার করে। সর্টিং হচ্ছে একই ধরনের কিছু উপাদান বা বিষয়কে তাদের মানের ক্রমানুযায়ী (ঊর্ধ্বক্রম বা নি¤œক্রম) সাজানোর প্রক্রিয়া।
কোনো টেবিলের যে ফিল্ডের ভিত্তিতে ডেটা সাজাতে দেওয়া হলো, সেই ফিল্ডের যেকোনো স্থানে কার্সর স্থাপন করে Record মেনু থেকে Sort এ Ascending বা Descending ক্লিক করে রেকর্ডগুলো ঊর্ধ্বক্রমে অথবা নি¤œক্রমে সাজানো যায়।
সর্টিং করার ফলে সাজানো ডেটা তেকে বা তথ্য খোঁজার কাজটি সহজ হয়। এ পদ্ধতি অন্য পদ্ধতি থেকে ধীর গতির। পরবর্তীতে নতুন কোনো ডেটা সংযুক্ত করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয় না।
ঘ. ১ম ছাত্রের কৌশল ৩য় ছাত্রের কৌশল থেকে উন্নত। নিচে তা বিশ্লেষণ করা হলো-
১ম ছাত্র SQL (Structure query Language) ভাষা ব্যবহার করে পক্ষান্তরে ৩য় ইনডেক্সিং পদ্ধতি ব্যবহার করে।
SQL হলো কতকগুলো কমান্ড ভিত্তিক স্টেটমেন্টের সমষ্টি এবং অধিকাংশ SQL স্টেটমেন্ট-ই ফলাফল হিসেবে Record প্রদান করে। রিলেশনাল ডেটাবেজের জন্য এটা একটা শক্তিশালী হাতিয়ার। এটাতে মূলত তিনটি এক্সপ্রেশন ব্যবহার হয়। যথা- (i) Select (ii) Form এবং (iii) Where ব যার মাধ্যমে অতিদ্রুততার সাথে রেকর্ড সাজানো হয়ে যায়। ইনডেক্সিং- এর জন্য অতিরিক্ত মেমোরির প্রয়োজন ফলে ১ম ছাত্রের কমান্ড ভিত্তি স্টেটমেন্ট তথা SQL তথ্য খোঁজার ও সাজানোর জন্য উত্তম।