উত্তর : আণবিক পর্যায়ের গবেষণার প্রযুক্তিটি হলো ন্যানোটেকনোলজি। যখন কোনো একটা বস্তুর কর্মদক্ষতা বাড়ানোর জন্য কোনো বিশেষ প্রযুক্তি বা যন্ত্র ব্যবহর করে অণু বা পরমাণুগুলোকে ন্যানোমিটার স্কেলে বা ন্যানো পার্টিকেল রূপে পরিবর্তন করা হয় তখন সেই প্রযুক্তিকে ন্যানো টেকনোলীজ বলে। এ প্রযুক্তির প্রধান সুবিধা হচ্ছে এর মাধ্যমে কোনো পদার্থের অণু-পরমাণুকে ইচ্ছামতো সাজিয়ে কাক্সিক্ষত রূপ দেওয়া যায়। বর্তমানে জিন প্রকৌশল, তড়িৎ প্রকৌশল, যন্ত্র প্রকৌশল ইত্যাদি ক্ষেত্রে এ টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়।
Home প্রথম অধ্যায়